একটি সম্পূরক পথ্য যেটিতে আছে:
-জিমনেমা সিলভেস্ট্র
-ক্রোমিয়াম
পাইকোলিনেটইতিপূর্বে মানুষের উপর পরীক্ষা করে দেখা গেছে যে,রক্তে শর্করার পরিমান
নিয়ন্ত্রণে জিমনেমা সিলভেস্ট্রির সাধারণ ডোজ হচ্ছে দৈনিক ৪০০মি.গ্রা থেকে ৬০০মি.গ্রা।সাধারণত,বিভিন্ন সংমিশ্রত ভেষজ পন্যের
সাথে জিমনেমা সিলভেস্ট্রি যোগ করা হয়।কিন্তু বেশিরভাগ পরীক্ষায় জি এস ৪ (GS4)ব্যবাহার
করা হয় যা জিমনেমা সিলভেস্ট্রি যুক্ত একটি আর্দশ পন্য।কঠোর মান নিয়ন্ত্রণের মাধ্যেমে
উৎপাদন গুনাগুন নিশ্চিত করা হয়।যাতে বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের সময় প্রতিটি ব্যাচে সম
পরিমাণ অ্যাকটিভ ইনগ্রেডিয়েন্ট (মূল উপদান)বিদ্যমান থাকে।টিয়েন্সর উৎকৃষ্ট মানের
জিমনেমা নির্যাস থেকে নির্দিষ্ট পরিমান মূল উপদান ব্যবহার করে এই ট্যাবলেট তৈরি করা
হয়।যা সম্পূর্ণ কার্যকর এবং ফলপ্রসু।
কার্যকারিতা:::
#মিষ্টি
জাতীয় খাবারের প্রতি আগ্রহ কমায় অথবা সৃষ্টি করে।
# বিটাসেলের
পুনরোৎপাদন বৃদ্বি করে।
# প্যানক্রিয়াস
থেকে ইনসুলিন তৈরির প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করে।
# ট্যাবলেটটি
দীর্ঘদিন সেবনে ইনসুলিন এবং অন্যান্য ঔষধ গ্রহনের প্রবণতা হ্রাস করে।
# রক্তে
কোলেস্টেরল এবং ট্রাইগ্লিসারাইড কমাতে সহয়াতা করে।
# ডায়াবেটিক
জনিত শারীরিক সমস্যা প্রতিরোধ গুরুত্বর্পূণ ভূমিকা পালন করে।
যাদের জন্যে প্রয়োজন :::
# ডায়াবেটিকএ
আক্রান্ত এবং যাদের পরিবারে ডায়াবেটিক হওয়ার ইতিহাস আছে।
# মহিলাদের
গর্ভধারনকালে ডায়াবেটিক সংক্রান্ত সমস্যায় অধিকতর উপযোগী।
# অতিরিক্ত
মোটা এবং অধিক ওজন ও মেদ যাদের।
# উচ্চরক্তচাপে
আক্রান্ত।
# যাদের
কোলেস্টেরল এর পরিমান অস্বাভাবিক।
# যারা
এলকোহল এবং ধূমপান করেন।
0 Reviews:
Post a Comment